ধৃতিরূপা দাসের কবিতা
কৃষি
ফসল দেখার জন্য আগে রুখে দাঁড়ানোটা খুব বেশি জরুরি।
ফিরতে ফিরতে এরকম আরো কিছুক্ষণ বেশি উঠোনে দাঁড়িয়ে থাকলে
উঠোনে কিছুটা ছায়া ধুলো উড়লো...
জলের সঙ্গে ধুলোরা ধরো কাছাকাছি পুঁই মিচুড়িতে গিয়ে মিশেছে
আপ নেক্সট্
তারপর হাওয়া লেগে আরো কিছুদূর শুকোবে
মাটি তার জল নিয়ে নিরাপদ ক্ষরণের দিক চিহ্নিত করে দেবে নাকি?
হাওয়া লেগে লেগে আরও অনেকটা শুকনো উঠোন,
ছায়া বা পিলার হতে পারে...
গাছের সঙ্গে প্রতিযোগিতা
প্রাকৃতিক ভাবে আর কোন অর্জন বাকি নেই বলে ঘাস কেটে রাখছি?
নাকি অস্ত্রের কাছে জমা আছে সব
আগুনের ব্যবহার ও নীলকণ্ঠ! বহুদূর উদ্ভিদ ছেঁকে ধরলে
বহুজন প্রেতছায়া নড়ে উঠলো
প্রজন্ম
শব্দকে মাঝেমাঝে বাহুল্য বলে মনে হয়।
কেননা ফুলের গাছে ফুল যতোভাবে নির্জন
ততখানি দৃশ্যের যুক্তিতে আসেনি কিছুই...
কী ভীষণ সংকেতে নক্ষত্রেরা চুপচাপ
তোমাকে ধানের কাছে নিয়্র গিয়ে দাঁড় করালো
আত্মপক্ষ
জায়গা বদল হওয়ার আগে আমাদের ভোরে কণ্ডোম প্রয়োজন
কেননা আমরা বেড়ালের নখ হজম করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ার নিকটে শিখিনি বাসি মুখে চুমু খাওয়া...
অথবা তেমন শহরের জল-বাতাসের থেকে ভিটামিন চুষে চুষে
কিছু মানুষের বয়কট হলে আমাদেরও ছিল সাহসী গাছের দিক...
মানে গাছেদের যেভাবে আমরা খাই
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন