" অন্ধকারে হাতে আসে হাত কে তাকে ধরেছে অকস্মাৎ কে সে? কথা বলো, কথা বলো। শব্দ নেই, শব্দ নেই কোনো শব্দ নেই, শব্দ নেই কোনো " ( শক্তি চট্টোপাধ্যায়) ঋণ স্বীকার ও ব্লগজিনের সদস্য বন্ধুরা দীপঙ্কর বাগচী, প্রসূন মজুমদার, আনন্দী চট্টোপাধ্যায়, সৌভিক বসু ও অর্ণব চৌধুরী
বিস্মৃতির পাতা থেকে রবীন আদকের কবিতা সুখ-দুঃখ বুকের গভীরে কিছু দুঃখ থাকে সব মানুষেরই চোখের পাতার নিচে জল বুকের ভিতরে এক পবিত্র সমাধি গহন শীতল। বহতা হারালে নদী বালির বিস্তারে শুয়ে থাকে চোখের পাতায় ফল্গুধারা, বালি সরালেই জল অশ্রুর কিনারা। আমরা সবাই তবু সুখ নামে শুকপাখি পুষি ছোলা-ছাতু তুলে দিই দাঁড়ে এবং ভাঁড়ারে যখন থাকেনা কিছু প্রাচীন দুঃখের কাছে যাই পাখি পিছু ডেকে বলেঃ কোথায় যাচ্ছ হে? পাপে,পূন্যে,মোহে নিরুত্তর হেঁটে যাই পুরাতন অস্তিত্বের কাছে মজা নদী জেগে ওঠে, সমাধির নিচে রাখি ফুল সুখ-দুঃখ কাঁপে যেন চোখের পাতায় অমোঘ নির্ভুল। শস্য ক্ষেত থেকে পাকা ধানের সোনালী কার্পেট গুলি তোলা হচ্ছে গরুর গাড়িতে, ধান কাটা শেষ হ'ল। এখন বিপুল মাঠে আদিম পাখিরা ধান খোঁটে, লক্ষ্মীর পায়ের পাতা থেকে খসে পড়া নুপুর: ধান। এখন জীবন যেন শস্যপ্রবণ